কত না সুন্দর এ জীবন,চার পাশ একবার চোখ বুলিয়ে শান্তির নীড়.....আমাদের সেই স্বপ্নের জন্মস্থান...... ...
১৯৬৮.২৪ বর্গ কিমি। অবস্থান: ২১°৩৬´ থেকে ২২°২৪´ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৮৯°০০´ থেকে ৮৯°১৯´ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ। সীমানা: উত্তরে কালীগঞ্জ (সাতক্ষীরা) ও আশাশুনি উপজেলা, দক্ষিণে বঙ্গোপসাগর, পূর্বে কয়রা ও আশাশুনি উপজেলা, পশ্চিমে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য ।
জনসংখ্যা
মোট জনসংখ্যা৩১৩৭৮১; পুরুষ ১৬০২৯৪, মহিলা ১৫৩৪৮৭। মুসলিম ২৪৩২৫৭, হিন্দু ৭০১৫১, বৌদ্ধ ৫৬, খ্রিস্টান ২০ এবং অন্যান্য ২৯৭। এ উপজেলায় মুন্ডা, ভগবেনে, চন্ডাল, কৈবর্ত প্রভৃতি নৃগোষ্ঠীর বসবাস রয়েছে।
শ্যামনগর থানা গঠিত হয় ১৮৯৭ সালে। শ্যামনগর থানায় ১২টি ইউনিয়ন, ১২৭টি মৌজা/মহল্লা এবং ২১৬টি গ্রাম আছে। ইউনিয়নগুলো হলো:
- ১. ভুরুলিয়া ইউনিয়ন
- ২. কাশিমাড়ী ইউনিয়ন
- ৩. শ্যামনগর ইউনিয়ন
- ৪. নূরনগর ইউনিয়ন
- ৫. কৈখালী ইউনিয়ন
- ৬. রমজাননগর ইউনিয়ন
- ৭. মুন্সিগঞ্জ ইউনিয়ন
- ৮. ঈশ্বরীপুর ইউনিয়ন
- ৯. বুড়িগোয়ালিনী ইউনিয়ন
- ১০. আটুলিয়া ইউনিয়ন
- ১১. পদ্মপুকুর ইউনিয়ন
- ১২. গাবুরা ইউনিয়ন
শিক্ষার হারঃ ৬৪.৮৪%; পুরুষ ৩৮%, মহিলা ২৬.৮৪%। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানঃ ২৭৫টি; কলেজ ০৭, মাধ্যমিক বিদ্যালয় ৪৩, প্রাথমিক বিদ্যালয় ১৮৯, কমিউনিটি স্কুল ০৩, মাদ্রাসা ৩৬। উল্লেখযোগ্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান.
১. শ্যামনগর সরকারি মহসীন ডিগ্রি কলেজ (১৯৭২).
২. আতরজান মহিলা মহাবিদ্যালয়,
৩. নকিপুর হরিচরণ মাধ্যমিক উচ্চ বিদ্যালয় (১৮৯৯),
৪. নকিপুর হরিচরণ বালিকা বিদ্যালয়,
৫. ভুরুলিয়া নাগবাটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, ভুরুলিয়া (১৯৪৫),
৬. নওয়াবেঁকি মাধ্যবিক বিদ্যালয় (১৯৬৬)
৭. নূরনগর আশালতা উচ্চ বিদ্যালয় (১৯৫৫)
৮. পাতাখালি মাধ্যমিক বিদ্যালয় (১৯৫৪).
৯. মুন্সিগঞ্জ ডিগ্রি কলেজ.
১০. গোবিন্দপুর কলেজিয়েট স্কুল,
১১. পাতাখালি সিনিয়র মাদ্রাসা (১৯৪৫),
১২. জয়নগর হামিদিয়া সিনিয়র মাদ্রাসা (১৯৬৩)।
১৩. নওয়াবেঁকি মহা বিদ্যালয়.
১৪. আটুলিয়া আব্দুল কাদের স্কুল এন্ড কলেজ (১৯৯৫).
১৫. আটুলিয়া সোহরাবিয়া দাখিল মাদ্রাসা (১৯৭৬).
১৬. নওয়াবেঁকি ছফিরুন্নেছা বালিকা বিদ্যালয় (১৯৭৯).
১৭. রাবেয়া খাতুন মহিলা দাখিল মাদ্রাসা ছোট কুপট (১৯৯৮).
১৮. বঙ্গবন্ধু মাধ্যমিক বিদ্যালয় হেঞ্চি ( ১৯৯৮).
১৯. চাদনীমূখী মাধ্যমিক বিদ্যালয় .
১. শ্যামনগর সরকারি মহসীন ডিগ্রি কলেজ (১৯৭২).
২. আতরজান মহিলা মহাবিদ্যালয়,
৩. নকিপুর হরিচরণ মাধ্যমিক উচ্চ বিদ্যালয় (১৮৯৯),
৪. নকিপুর হরিচরণ বালিকা বিদ্যালয়,
৫. ভুরুলিয়া নাগবাটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, ভুরুলিয়া (১৯৪৫),
৬. নওয়াবেঁকি মাধ্যবিক বিদ্যালয় (১৯৬৬)
৭. নূরনগর আশালতা উচ্চ বিদ্যালয় (১৯৫৫)
৮. পাতাখালি মাধ্যমিক বিদ্যালয় (১৯৫৪).
৯. মুন্সিগঞ্জ ডিগ্রি কলেজ.
১০. গোবিন্দপুর কলেজিয়েট স্কুল,
১১. পাতাখালি সিনিয়র মাদ্রাসা (১৯৪৫),
১২. জয়নগর হামিদিয়া সিনিয়র মাদ্রাসা (১৯৬৩)।
১৩. নওয়াবেঁকি মহা বিদ্যালয়.
১৪. আটুলিয়া আব্দুল কাদের স্কুল এন্ড কলেজ (১৯৯৫).
১৫. আটুলিয়া সোহরাবিয়া দাখিল মাদ্রাসা (১৯৭৬).
১৬. নওয়াবেঁকি ছফিরুন্নেছা বালিকা বিদ্যালয় (১৯৭৯).
১৭. রাবেয়া খাতুন মহিলা দাখিল মাদ্রাসা ছোট কুপট (১৯৯৮).
১৮. বঙ্গবন্ধু মাধ্যমিক বিদ্যালয় হেঞ্চি ( ১৯৯৮).
১৯. চাদনীমূখী মাধ্যমিক বিদ্যালয় .
বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব
- পচাব্দী গাজী - প্রখ্যাত শিকারী।
- রাজা হরিচরণ রায় চৌধুরি - সমাজসেবী।
- ফজলুল হক- মুক্তিযোদ্ধা, সাবেকসংসদ সদস্য ।
- জয়ন্ত চট্টোপাধ্যায় - আবৃত্তিকার ও অভিনেতা।
- ড. মোহাম্মদ আব্দুল মজিদ - সাবেক চেয়ারম্যান, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড।
- জনাব অনিমেষ ব্যানার্জী - বিশিষ্ট সেতার বাদক, বংশীবাদক ও বেতার শিল্পী।
- গাজী আনিস; লেখক, উপস্থাপক, সাংবাদিক ও সমাজকর্মী।
- অনিল রাজ, লেখক
- চারুচন্দ্র মণ্ডল-চারণ কবি।
- কুমার দীপ, কবি-প্রাবন্ধিক-গল্পকার।
- আলহাজ কুরবান আলী সরদার; ভাষাসৈনিক, রাজনীতিবিদ ও সমাজ সংস্কারক ।
প্রাচীন নিদর্শন ও দর্শনীয় স্থান
- বংশীপুর শাহী মসজিদ (মুগল আমলে নির্মিত),
- নুরুল্লা খাঁ মাযার (নূরনগর),
- শ্যামনগর জমিদার বাড়ি,
- ছয় গম্বুজবিশিষ্ট হাম্মামখানা (বংশীপুর),
- যশোরেশ্বরী মন্দির (ঈশ্বরীপুর),
- চন্ড ভৈরবের মন্দির (ঈশ্বরীপুর),
- যীশুর গির্জা (১৫৯৯),
- গোবিন্দ দেবের মন্দির (গোপালপুর, ১৫৯৩),
- জাহাজঘাটা নৌদুর্গ (খানপুর, ভুরুলিয়া),
- রাজা প্রতাপাদিত্যের রাজধানী, ধুমঘাট।
- ঐতিহাসিক গোপালপুর স্মৃতিসৌধ.
অন্যান্য দর্শনীয় স্থান
- মান্দারবাড়িয়া সমুদ্র সৈকত,
- আকাশনীলা ইকো ট্যুরিজম সেন্টার,
- কলাগাছি, সুন্দরবন,
- গোপালপুর দীঘি পার্ক।
- জাহাজঘাটা-ভুরুলিয়া, শ্যামনগর।
শ্যামনগর থানার কোল ঘেষে ম্যানগোরব বন সুন্দরবন.
মৎস্য সম্পদ
সুন্দরবনের সামগ্রিক মাছের ওপর পূর্বাপর কোনো বৈজ্ঞানিক গবেষণা হয়নি। ফলে মাছের বর্তমান অবস্থা, বিলুপ্ত মাছ, বিলুপ্তপ্রায় মাছের ওপর উপাত্তনির্ভর তথ্য পাওয়া যায় না। শুধু, মানুষ যেসব মাছ খায় এবং যেসব মাছ রপ্তানি উপযোগী, সেসব মাছ চিহ্নিত করা হয়েছে। ধারণা করা হয়, সুন্দরবনে শিরদাঁড়াওয়ালা মাছ রয়েছে প্রায় ৩০০ প্রজাতির। সাইডেনস্টিকার ও হাই-এর (পরিপ্রেক্ষিত ১৯৭৮) মতে, এর মধ্যে বাণিজ্যিক মাছ ১২০ প্রজাতির; অবশ্য বার্নাকসেকের মতে, (২০০০) বাণিজ্যিক মাছ ৮৪ প্রজাতির, কাঁকড়া-চিংড়ি ১২ প্রজাতির ও ৯ প্রজাতির শামুক রয়েছে। সুন্দরবনে মৎস্যসম্পদকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়। সব মাছ মিলিয়ে হয় সাদা মাছ, বাকিরা বাগদা, গলদা, কাঁকড়া।[৩] আশির দশকে চিংড়ির পোনা ধরা শুরু হওয়ার পর মাছের প্রাচুর্য হঠাৎ কমে যায়। একসময় স্থানীয় জনসাধারণের প্রাণিজ প্রোটিন ৮০ শতাংশ মেটাতো মাছ। এখন মাছ খাওয়ার সৌভাগ্য এলাকার খুব কম লোকের ভাগ্যে জোটে। সুন্দরবনে কালা হাঙর, ইলশা কামট, ঠুঁটি কামট, কানুয়া কামট পাওয়া যায়। আগে এদের খালিশপুর এলাকা পর্যন্ত পাওয়া যেতো, এখন (২০১০) অনেক দক্ষিণে সরে গেছে। পশ্চিম সুন্দরবনে এদের উৎপাত বেশি। এরা সংখ্যায় অনেক কমে গেছে, বিশেষ করে কালা হাঙর প্রায় দেখাই যায় না। ৯ প্রজাতির শাঁকজ বা শাপলাপাতা মাছের অধিকাংশই এখন (২০১০) সুন্দরবনের খাঁড়ি এলাকায় দেখা যায় না।কুঁচে কা কামিলা-জাতীয় মাছের পাঁচটি প্রজাতির সাগর কুইচ্চা ও ধানি কুইচ্চার অবস্থা খুবই খারাপ। আগের দিনে বাম মাছের মতো দেখতে এই মাছগুলো স্থানীয় লোকজন খেত না। এখনো খায় না। তবে হাজার হাজার কাঁকড়া মারা জেলে কুইচ্চা মাছের টুকরো কাঁকড়া ধরার টোপ হিসেবে ব্যবহার করে। শীতকালে সাগরপারের জঙ্গলি খালে পূর্ণ জোয়ারের প্রায় স্বচ্ছ জলে আর্চার ফিশ বা তীরন্দাজ মাছ দেখা যেতো। তিতপুঁটি মাছ আকারের এই মাছগুলো জলের এক-দেড় ফুট ওপরে গাছের পাতা বা ডালে পিঁপড়ে কিংবা মধ্যম আকৃতির বিভিন্ন পতঙ্গ দেখে পিচকারীর মতো তীব্র জল ছিটিয়ে পোকাটিকে ভিজিয়ে জলে ফেলে খেয়ে নেয়। এই মাছ পূর্ণবয়সকালে ফুটখানেক লম্বা হয়। এই মাছগুলো আজকাল আর দেখি না। একসময় জাভা মাছের খুব নাম শোনা যেতো, এরা ৫৫ সেন্টিমিটার লম্বা হয়। এখন (২০১০) দেখা পাওয়া ভার। পায়রাতলী বা চিত্রার মতো অত্যন্ত সুস্বাদু মাছ আজকাল জেলেদের জালে খুব কম পড়ছে।[৩]
সুন্দরবনের অধিবাসীদের অন্যতম জীবিকা নদীতে
সুন্দরবনের সবচেয়ে পরিচিত মাছ পারশে মাছ। ১৬ সেন্টিমিটার পর্যন্ত লম্বা এ মাছটি জঙ্গলের সর্বত্র প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যেতো। এখনো পাওয়া যায় খুব কম। পারশেরই জাতভাই বাটা ভাঙান। ভাঙান, গুল বাটা, খরুল ভাঙান আজকাল খুব কম ধরা পড়ে। খরশুলা বা খল্লা অত্যন্ত সুস্বাদু মাছ; বনের নদী-খালে এদের তেমন আর দেখতে পাওয়া যায় না।[৩]
সুন্দরবনের কাইক্কা বা কাইকশেল মাছ স্বাদু পানির কাইক্কার চেয়ে আকারে অনেক বড় হয়। এখানকার এই ঠুঁটি কাইকশেল এখন (২০১০) খুব কম ধরা পড়ে। বিশাল আকৃতির মেদ মাছের দুটি প্রজাতি এখন বিলুপ্তপ্রায়।[৩]
মারাত্মক মাছ কান মাগুর-এর পাশের কাঁটায় মারাত্মক বিষ রয়েছে। বড় কান মাগুর এখনো (২০১০) কিছু পাওয়া গেলেও দাগি কান মাগুর এখন বিলুপ্তপ্রায়। ট্যাংরা জাতের গুলশা ট্যাংরা, নোনা ট্যাংরা এখনো কিছু পাওয়া গেলেও বিশাল আকৃতির শিলং মাছ প্রায় বিলুপ্ত হয়ে এসেছে। কাজলী মাছও সহসা চোখে পড়ে না। অপূর্ব সুন্দর ভোল মাছ। সুন্দরবনের সবচেয়ে বড় মাছ কই ভোল এখন ধরা পড়ে কালেভদ্রে। আগে সুন্দরবনের খালে কুৎসিত দর্শন গনগইন্যা মাছ বড়শিতে ধরা পড়তো এখন (২০১০) তেমন একটা পাওয়াও যায় না। রেখা মাছ একসময় বেশ দেখা যেতো, ইদানীং দেখা পাওয়া যায় না।[৩]
গুটি দাতিনা এখনো (২০১০) পাওয়া গেলেও লাল দাতিনা একেবারেই বিরল হয়ে গেছে। সুন্দরবনের নদী-খাঁড়িতে মাঝ ভাটায় অত্যন্ত সুস্বাদু লাক্ষা মাছ (স্থানী নাম তাড়িয়াল মাছ: Indian Salmon) দারুণ আলোড়ন তুলে ছোট, মাঝারি পারশে, দাতিনা মাছ তাড়িয়ে বেড়ায়। এরা আকারে প্রায় চার ফুট লম্বা হয়। এদের মতোই তপসে মাছের (স্থানীয় নাম রামশোষ) আকাল দেখা দিয়েছে (২০১০)। জেলেরা অন্তত পাঁচ প্রজাতি চেউয়া মাছ ধরে বড় নদীতে। এর মধ্যে লাল চেউয়া বিপন্ন হয়ে উঠেছে। সুন্দরবন তথা পৃথিবীর সব ক্রান্তীয় ম্যানগ্রোভ বনের প্রতীক মাছ হলো মেনো মাছ (Mud Skipper), কোথাও ডাহুক মাছ নামেও পরিচিত। বনে এদের পাঁচটি প্রজাতি দেখতে পাওয়া যায়। প্রজাতিভেদে এরা ৯ থেকে ২২ সেন্টিমিটার লম্বা হয়।[৩]
বনের বলেশ্বর, কুঙ্গা নদীতে যথেষ্ট ইলিশ ধরা পড়ে। দুই প্রজাতির ইলিশের মধ্যে চন্দনা ইলিশ কম পাওয়া যায় (২০১০)। ৪ প্রজাতির ফ্যাসা মাছের মধ্যে রাম ফ্যাসা কম পাওয়া যায় (২০১০)। বৈরাগী মাছের সংখ্যাও কমেছে। সুন্দরবনের ভেতর পোড়ামহল, আন্ধারমানিক, জোংরা, শুবদি-গুবদি এলাকার মাঝারি আকারের বিলগুলোতে বর্ষায় পানি আটকে যায়, কোথাও জোয়ারের পানি ঢোকে। এই বিলগুলোর পানি মিঠা, এখানে মিঠাপানির মাছ পাওয়া যায়। বেশির ভাগ জিওল মাছ। কই, শিং, মাগুর, দুই প্রজাতির টাকি, শোল ছাড়াও ছোট টেংরা, পুঁটি, খলসে, চ্যালা, দাঁড়কিনা, কুঁচো চিংড়িসহ নানা মাছ পাওয়া যায়। বৈশ্বিক উষ্ণতার কারণে এসব বিলে লোনা পানি ঢুকছে। এই বিলগুলোর মাছ তাই শেষ হওয়ার দিন গুনছে।[৩]
সুন্দরবনে বর্তমানে (২০১০) ১৩ ধরনের পদ্ধতিতে মাছ ধরা হয়। ঠেলা জাল, রকেট জালের ছিদ্র খুব ছোট হওয়ায় চারা মাছ এবং মাছের ডিম মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। সুন্দরবন এলাকায় জেলে বাড়ায় মৎস্যসম্পদ দ্রুত কমে যাচ্ছে। তবে বিষ প্রয়োগে মাছ মারায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয়।
https://ashrafbn.wordpress.comচোখ রাখুন ....
0 Comments